দরকার জীববিজ্ঞান শিক্ষক, সেখানে পাঠালেন ইতিহাস শিক্ষক, সংশোধন SSC এর
Admin - April 25, 2019 -
Education, School Service Commission, এডুকেসন, ব্রেকিং নিউজ
দরকার জীববিজ্ঞান শিক্ষক, সেখানে পাঠালেন ইতিহাস শিক্ষক, সংশোধন SSC এর
Today Bengali News : গত ২২ শে ও ২৩ শে এপ্রিল, দু'দিনেই প্রায় ৯৫ জন শিক্ষক কে সংশোধিত নিয়োগপত্র দিল স্কুল সার্ভিস কমিশন ( SSC)। একথা জানিয়েছেন, School Service Commission এর চেয়ারম্যান সৌমিত্র সরকার।
সমস্যা টি শুরু হয় দ্বাদশ শ্রেনীর শিক্ষক নিয়োগের পর। যে স্কুলে ইতিহাসের শিক্ষক পাঠান, সেখানে গিয়ে দেখেন আসলে জীবন বিজ্ঞানের শূন্যপদ আছে। কোনো স্কুলে নিযুক্ত শিক্ষক যোগ দিতে গিয়ে তার, শূন্যপদে আগে থেকে অন্য প্রার্থী নিয়োগ হয়ে বসে আছে। পরিসংখ্যন বলছে, এরকম প্রার্থীর সংখ্যা ৫০০ এর কাছাকাছি। এর ফলে প্রার্থীরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারও সিনিওরিটি কমে যাচ্ছে, এছাড়া আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন। ঘটনা সামনে আসার পরেই তড়িঘড়ি হস্তক্ষেপ করতে থাকে School Service Commission.
কিন্তু কেন এমন ঘটল? এখানে একজন দোষ চাপায় অন্যজনের ঘাড়ে। দপ্তর দায়ী করে শূন্যপদের তালিকা পাঠায় ডিআই অফিস, তারাই ভুল তথ্য দিয়েছে। আবার ডিআই অফিস দায়ী করে স্কুল গুলি তাদের কাছে ভুল তথ্য পাঠিয়েছে। কিন্তু স্কুল গুলির দাবি, তারা সঠিক তথ্যই পাঠিয়েছিল ডি আই অফিসে।
শেষ পর্যন্ত শূন্যপদের চরিত্র পরিবর্তন করে, কিছুটা সামাল দেয় শিক্ষা দপ্তর। এবার থেকে শিক্ষা দপ্তর যেমন শূন্যপদ দেবে, সেই অনুযায়ী সুপারিশ ছাড়া হবে মধ্য শিক্ষা পর্ষদের কাছে, জানিয়েছে SSC এর চেয়ারম্যান।
Today Bengali News : গত ২২ শে ও ২৩ শে এপ্রিল, দু'দিনেই প্রায় ৯৫ জন শিক্ষক কে সংশোধিত নিয়োগপত্র দিল স্কুল সার্ভিস কমিশন ( SSC)। একথা জানিয়েছেন, School Service Commission এর চেয়ারম্যান সৌমিত্র সরকার।
সমস্যা টি শুরু হয় দ্বাদশ শ্রেনীর শিক্ষক নিয়োগের পর। যে স্কুলে ইতিহাসের শিক্ষক পাঠান, সেখানে গিয়ে দেখেন আসলে জীবন বিজ্ঞানের শূন্যপদ আছে। কোনো স্কুলে নিযুক্ত শিক্ষক যোগ দিতে গিয়ে তার, শূন্যপদে আগে থেকে অন্য প্রার্থী নিয়োগ হয়ে বসে আছে। পরিসংখ্যন বলছে, এরকম প্রার্থীর সংখ্যা ৫০০ এর কাছাকাছি। এর ফলে প্রার্থীরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারও সিনিওরিটি কমে যাচ্ছে, এছাড়া আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন। ঘটনা সামনে আসার পরেই তড়িঘড়ি হস্তক্ষেপ করতে থাকে School Service Commission.
কিন্তু কেন এমন ঘটল? এখানে একজন দোষ চাপায় অন্যজনের ঘাড়ে। দপ্তর দায়ী করে শূন্যপদের তালিকা পাঠায় ডিআই অফিস, তারাই ভুল তথ্য দিয়েছে। আবার ডিআই অফিস দায়ী করে স্কুল গুলি তাদের কাছে ভুল তথ্য পাঠিয়েছে। কিন্তু স্কুল গুলির দাবি, তারা সঠিক তথ্যই পাঠিয়েছিল ডি আই অফিসে।
শেষ পর্যন্ত শূন্যপদের চরিত্র পরিবর্তন করে, কিছুটা সামাল দেয় শিক্ষা দপ্তর। এবার থেকে শিক্ষা দপ্তর যেমন শূন্যপদ দেবে, সেই অনুযায়ী সুপারিশ ছাড়া হবে মধ্য শিক্ষা পর্ষদের কাছে, জানিয়েছে SSC এর চেয়ারম্যান।