ইঞ্জিনিয়ারিং পাশের পর অর্ধেকের কম চাকরী, উদ্বেগ প্রকাশ AICTE এর
Admin - April 08, 2019 -
Education, Engineering, এডুকেসন, ব্রেকিং নিউজ
ইঞ্জিনিয়ারিং পাশের পর অর্ধেকের কম চাকরী, উদ্বেগ প্রকাশ AICTE এর
Today Bengali News : সারা দেশ জুড়ে যে ইঞ্জিনিয়ারিং [Engineering] চাকরীর বাজার মন্দা, এ তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল খোদ অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন ( AICTE)। প্রতি বছর যত ছাত্র- ছাত্রী ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে বেরোচ্ছে, তার অর্ধেকের বেশীর চাকরী নেই। এমনটাই বলছে, বিভিন্ন রিপোর্ট। শুধু চাকরী পাওয়ার ক্ষেত্রে নয়। প্রতিবছর ফাঁকা থেকে যাচ্ছে অনেক সংখ্যক সিট। এরাজ্যের অবস্থা ও যে খুব ভালো সেটিও বলা যাবে না। তবে অনান্য রাজ্যের তুলনায় একটু ভাল। AICTE এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৭-১৮ সালে মোট আসন সংখ্যা ছিল ৩৫,৯৬৩ টি। কিন্তু ভর্তি হয়ে ২১ হাজার ১৪৬ জন। ফলে বিপুল সংখ্যক একটি সিট খালি থেকে যাচ্ছে। আবার ২০১৩-১৪ সালে সেশনে ৩৫,০২৩ সিট ছিল কিন্তু ভর্তি হয় ২৪১৭৭ জন। যারা ২০১৭-১৮ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে বের হয়। যাদের মধ্যে চাকরী পেয়েছে ১১,০৩১ জন।
আরও পড়ুন : যেকেউ আপনাকে গ্রুপে অ্যাড করতে পারবে না, হোয়াটঅ্যাপের নতুন প্রাইভেসি ফিচার
অনান্য রাজ্যের হাল কেমন ২০১৭-১৮ সেশনে ? AICTE এর রিপোর্ট বলছে, বাংলার থেকে অনেক রাজ্যের হাল আরও খারাপ। গুজরাটে ৬৭,৪৪২ টি আসনে ভর্তি হয়েছিল ৩২৭৫৪ জন। তাদের মধ্যে চাকরী পেয়েছে ৯৩৭৯ জন। রাজস্তানের অবস্থা ও একই। চাকরী হয়েছে ৮৩৪৩ জনের। আসনের বিচারে মহারাস্ট্র অনেক এগিয়ে। প্রায় দেড় লাখের বেশি সিট সেখানে। ভর্তি সংখ্যা ৯০ হাজারের বেশী। কিন্তু ৫০ শতাংশ ও চাকরি হয় নি।
কিন্তু সারা দেশ জুড়ে ইঞ্জিনিয়ানিং [ Engineering Job] চাকরী এই মন্দার জন্য কি কারন দায়ী? বিশেষজ্ঞ রা বলছে, কলেজ গুলিতে উপযুক্ত পাঠ হচ্ছে না। কোম্পানী নিয়োগ করার আছে, দেখে নেয় যে প্রার্থী পুরো পুরি তৈরী কিনা! শিক্ষকদের মতে সংস্থার চাদিহার মত, সিলেবাসে সংষ্করন করা দরকার। কোম্পানী ঠিক কি চাইছে, সেই মত প্রশিক্ষন দরকার।
Today Bengali News : সারা দেশ জুড়ে যে ইঞ্জিনিয়ারিং [Engineering] চাকরীর বাজার মন্দা, এ তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল খোদ অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন ( AICTE)। প্রতি বছর যত ছাত্র- ছাত্রী ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে বেরোচ্ছে, তার অর্ধেকের বেশীর চাকরী নেই। এমনটাই বলছে, বিভিন্ন রিপোর্ট। শুধু চাকরী পাওয়ার ক্ষেত্রে নয়। প্রতিবছর ফাঁকা থেকে যাচ্ছে অনেক সংখ্যক সিট। এরাজ্যের অবস্থা ও যে খুব ভালো সেটিও বলা যাবে না। তবে অনান্য রাজ্যের তুলনায় একটু ভাল। AICTE এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৭-১৮ সালে মোট আসন সংখ্যা ছিল ৩৫,৯৬৩ টি। কিন্তু ভর্তি হয়ে ২১ হাজার ১৪৬ জন। ফলে বিপুল সংখ্যক একটি সিট খালি থেকে যাচ্ছে। আবার ২০১৩-১৪ সালে সেশনে ৩৫,০২৩ সিট ছিল কিন্তু ভর্তি হয় ২৪১৭৭ জন। যারা ২০১৭-১৮ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে বের হয়। যাদের মধ্যে চাকরী পেয়েছে ১১,০৩১ জন।
আরও পড়ুন : যেকেউ আপনাকে গ্রুপে অ্যাড করতে পারবে না, হোয়াটঅ্যাপের নতুন প্রাইভেসি ফিচার
অনান্য রাজ্যের হাল কেমন ২০১৭-১৮ সেশনে ? AICTE এর রিপোর্ট বলছে, বাংলার থেকে অনেক রাজ্যের হাল আরও খারাপ। গুজরাটে ৬৭,৪৪২ টি আসনে ভর্তি হয়েছিল ৩২৭৫৪ জন। তাদের মধ্যে চাকরী পেয়েছে ৯৩৭৯ জন। রাজস্তানের অবস্থা ও একই। চাকরী হয়েছে ৮৩৪৩ জনের। আসনের বিচারে মহারাস্ট্র অনেক এগিয়ে। প্রায় দেড় লাখের বেশি সিট সেখানে। ভর্তি সংখ্যা ৯০ হাজারের বেশী। কিন্তু ৫০ শতাংশ ও চাকরি হয় নি।
কিন্তু সারা দেশ জুড়ে ইঞ্জিনিয়ানিং [ Engineering Job] চাকরী এই মন্দার জন্য কি কারন দায়ী? বিশেষজ্ঞ রা বলছে, কলেজ গুলিতে উপযুক্ত পাঠ হচ্ছে না। কোম্পানী নিয়োগ করার আছে, দেখে নেয় যে প্রার্থী পুরো পুরি তৈরী কিনা! শিক্ষকদের মতে সংস্থার চাদিহার মত, সিলেবাসে সংষ্করন করা দরকার। কোম্পানী ঠিক কি চাইছে, সেই মত প্রশিক্ষন দরকার।